অর্থনীতির সুস্থতার অন্যতম একটি সূচক হল আবাসন শিল্প। গত দুই বছর করোনার জন্য অন্যান্য শিল্পের মতই মন্দার সম্মুখীন হয়েছে দেশীয় আবাসন শিল্প।
এই অস্থির সময়ে আবাসন শিল্পে লগ্নিকারীদের মধ্যে সাহস জোগাতেচায় সরকারও। এর সঙ্গে কর সম্পর্কিত পদ্ধতি সরল করাও একান্ত আবশ্যক। করে ছাড়ের আবেদন করেছে অনেক মহলই। উইন্ডো ক্লিয়ারেন্স, সহজ ঋণের আবেদনও করা হয়েছে। পিপিপি মডেলে আরও লগ্নি ও সহযোগিতা দেশ জুড়ে আবাসন শিল্পে প্রাণ আনতে পারে, কিন্তু সেখানেও প্রয়োজন সঠিক পদক্ষেপ।
আবাসন শিল্পে ক্রেতাদের আগ্রহী করে তুলতে অবিলম্বে গৃহঋণের ক্ষেত্রে বছরে দুই লক্ষ টাকার জায়গায় ৫ লক্ষ টাকা করার অনুরোধ জানিয়েছে বেশ কিছু সংগঠন। বিদেশি লগ্নির জন্য সরল পদ্ধতি এবং সামগ্রিক পরিকাঠামোর উন্নতির আবেদনও করেছেন অনেকে। স্ট্যাম্প ডিউটি এবং রেজিস্ট্রির খরচ জিএসটির আওতায় আনলে বাড়ি কেনার খরচ কমবে।
বেশ কয়েক বছর ধরে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন রাজ্য সরকারও জোর দিয়েছে স্বল্প বাজেটের আবাসনের ক্ষেত্রে। আসন্ন বাজেটে এই ক্ষেত্রে নতুন কোন চমক থাকবে কি না, সেই ব্যাপারেও আগ্রহ থাকবে।