যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষ এবং অশান্তির ঘটনার জল গড়াল উচ্চ আদালতে। এই নিয়ে একাধিক জনস্বার্থ মামলা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, এই নিয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি চৈতালি চট্টোপাধ্যায়ের বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন বেশ কয়েকজন। আবার প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের পাশাপাশি বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের বেঞ্চেও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা নিয়ে মামলা করার আবেদন জমা পড়েছে। এদিকে জানা গিয়েছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মামলার উল্লেখে প্রধান বিচারপতি প্রথমে বলেছিলেন, মামলাকারী যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসকের কাছে যান। তিনি বলেন, 'আমি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসক নই'। তবে পরে নাকি মামলাকারীর বক্তব্য শুনে উচ্চ আদালতে সেই মামলা করার অনুমতি দেন জস্টিস শিবজ্ঞানম। (আরও পড়ুন: ‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো না থেকে উপায় নেই’, মেনে নিলেন ইউনুস, উল্লেখ মোদীর)
আরও পড়ুন: রোহিত বিতর্কে 'হিটউইকেট' কংগ্রেস, ভারত অধিনায়ককে নেত্রীর 'অপমান' নিয়ে দল বলল…
জানা গিয়েছে, মামলাকারী আবেদন করেন, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ আউট পোস্ট করার নির্দেশ দেওয়া হোক এবং পড়ুয়াদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক। মামলাকারী অভিযোগ করেন, উপাচার্য পড়ুয়াদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। ক্যাম্পাসে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার দাবি জানানো হয়েছে। এই মামলার বিষয়বস্তু শুনে প্রধান বিচারপতি বলেন, 'আমি যাদবপুরের প্রশাসক নই। এই সব বিষয় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসকের কাছে যাওয়া উচিত।' তবে ১ মার্চের ঘটনাবলি শোনার পরে তিনি মামলার অনুমতি দেন। এদিকে যাদবপুরে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের বিষয়টিও সোমবার প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। সেই মামলার অনুমতিও দেওয়া হয়। (আরও পড়ুন: বাংলাদেশ সেনার প্রশংসায় অমর্ত্য সেন, আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে জানালেন মতামত)
আরও পড়ুন: ‘মোটা’ রোহিত শর্মাকে ‘বিমার’ কংগ্রেস নেত্রীর, ফ্রি হিটে ছক্কা হাঁকাতে চাইছে BJP